গত ০৫ ই জানুয়ারি ২০২১ রোজ মঙ্গলবার,ভোলা জেলার বিভিন্ন প্রিন্ট ও অনলাইন পত্র-পত্রিকায় এবং ফেসবুকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় (বোরহানউদ্দিনে ইয়াবা সম্রাট জাকিরের দৌরাত্ম সাংবাদিক প্রাণনাশের হুমকি) এই শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয় দৈনিক মানবাধিকার ক্রাইম বার্তা,ক্রাইম সিন, ভোলা টাইমস প্রিন্ট ও অনলাইন পোর্টালসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়।। যাহা প্রকাশিত হওয়ার পর তথ্য ও প্রমানের ভিত্তিতে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন ভুক্তভোগী মো. জাকির হোসেন। এবিষয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ চেয়ে মো. জাকির হোসেন মেম্বার বলেন-গত ৫ জানুয়ারি ২০২১ইং তারিখে আমার ছবি সহকারে কয়েকটি প্রিন্ট পত্রিকায় ভোলাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। উক্ত শিরোনামের নিউজে বলা হয়েছে,আমি জাকির মেম্বার ইয়াবা সম্রাট এবং মাদক ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত অভিযোগ উল্লেখ করে সংবাদ প্রকাশিত করেন, সাংবাদিক মাসুদ রানা। এবং তাকে প্রান নাশের হুমকি দেয়ার মিথ্যা তথ্য তুলেধরে গনমাধ্যমের পত্রিকায় এসকল ভুল তথ্যদিয়ে সংবাদ পরিবেশন করেন তিনি। আমি উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।এবং ভুল বানোয়াট মিথ্যা তথ্যদিয়ে আমার সামাজিক মানহানী করায় তার বিচার দাবি করছি। প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা, আপনারা হলেন জাতির দর্পণ।আপনাদের কাজে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে কি করে মিথ্যা ও বানোয়াট ভুল তথ্যদিয়ে সংবাদ প্রচার করাটা কতটুকু যুক্তিযুক্ত যদিও তথাকথিত সাংবাদিক না হয়েও নিজেকে সাংবাদিক দাবি করা এই মাসুদ রানার। সাংবাদিকতার পেশাগত যোগ্যতা বা শিক্ষাগত যোগ্যতা যার নেই,কিভাবে নিজেকে সাংবাদিক দাবিকরে তাও খতিয়ে দেখার আহবান জানাচ্ছি ভোলার সাংবাদিকদের কাছে। মুলত আমার মান ক্ষুন্ন করার জন্য,আমার বিরুদ্ধে একটি মহলের হাতিয়ার হয়ে ভুল বানোয়াট মিথ্যা সংবাদটি প্রকাশ করে এ তথাকথিত সাংবাদিক মাসুদ রানা। প্রিয় সংবাকর্মী ভাইয়েরা! আমি, কাচিয়া ইউনিয়ন এর ০৮ নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার পদে দায়িত্বে ছিলাম। এবং কাচিয়া ইউনিয়ন এর ০৮ নং ওয়ার্ডের বর্তমানে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করছি। আমার বিরুদ্ধে এলাকার জনগনের সাথে বা দলীয় প্রভাব খাটিয়ে এপযন্ত কোন ধরনের অসামাজিক অপরাধ বা মাদক ব্যবসায়ী মতো কোন অন্যায়ের সাথে আমি কোন প্রকার জড়িত নই। এবং বোরহানউদ্দিন উপজেলার পুলিশ প্রশাসনের কাছে আমার বিরুদ্ধে কোন প্রকার মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত বা সেবনকরার অভিযোগ নেই।অথবা এসংক্রান্ত অভিযোগে কোন পুলিশি কোন মামলা আমার বিরুদ্ধে নেই। তাহলে কোন উদ্দেশ্য এই বানোয়াট তথ্য বা মিথ্যাচার করে গনমাধ্যমে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে মাসুদ রানা সংবাদ প্রকাশ করে এ প্রশ্ন রইল ভোলার সাংবাদিক ভাইদের কাছে।এ অপ্রচার মুলত আমার সুনাম নষ্ট করার জন্য।এবং আমাকে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের যোগসাজশে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা মাত্র। আর সেই মহলের অসৎ উদ্দেশ্য হাসিল করতেই মোটা অংকের টুপাইস নিয়ে এ অপ্রচার এবং গনমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করেন সাংবাদিক মাসুদ রানা। আসন্ন ইউপি নির্বাচনকে সামনে রেখে,আমার মান সম্মান ক্ষুন্ন করার জন্য একটি কুচক্র মহল উঠে পড়ে লেগেছে। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি আমি কোন রকম, মাদক, জিন, প্রতারণা ও কাউকে হুমকিমূলক কথা কখনো বলিনি। কোন অপরাধের সাথে আমি জড়িত নই। এবং কাউকে হুমকি-ধমকি দেওয়ার কোন সুস্পষ্ট তথ্য প্রমান যেখানে নেই কেন গনমাধ্যমে এই অসত্য প্রচার? প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা সাংবাদিক হলো জাতির বিবেক!দেশের মানুষের রাষ্ট্রের ও সমাজের পক্ষে থেকে সত্য সংবাদ প্রকাশ করাই হচ্ছে যাদের দায়িত্ব ও নৈতিক কর্তব্য।সেখানে ব্যক্তিগত অসৎ উদ্দেশ্য প্রলোভনে,মাসুদ রানার মতো একজন অশিক্ষিত অক্ষর জ্ঞ্যানহীন ব্যক্তির মিথ্যা বানোয়াট তথ্য তুলেধরে সংবাদ প্রকাশ করায় আমি এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই। পাশাপাশি ভোলার গনমাধ্যমের কাছে বিভ্রান্তিকর মিথ্যা ও বানোয়াট ভুল তথ্যদিয়ে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করে সাংবাদিকদের মান ক্ষুন্ন করার অপচেষ্টার বিরুদ্ধে আমি তার বিচার দাবি করছি। এবং মনগড়া নিজের ব্যাক্তিগত স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে ও পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করতে মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন করায় তথাকথিত সাংবাদিক পরিচয় দানকারী মাসুদ রানার বিচার ও শান্তি দাবি করছি।

বিনীত নিবেদকঃ মোঃ জাকির হোসেন সাবেক মেম্বার ও ০৮ নং ওয়ার্ড কাচিয়া ইউনিয়ন ও সাধারণ সম্পাদক ৮নং ওয়ার্ড কাচিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ বোরহানউদ্দিন ভোলা।